কালমি খেজুর,বাংলাদেশসহ বিশ্বের অনেক দেশেই খুব জনপ্রিয় একটি খেজুর
এর গাঢ় বাদামি রঙ এবং মিষ্টি স্বাদ অনেকেরই পছন্দ।
কালমি খেজুর কেন বিশেষ?
উৎপত্তিস্থল: কালমি খেজুর মূলত ওমানের এক জাতের খেজুর।
তবে মাদিনায় এই খেজুর ‘সাফাওয়ি’ নামে অধিক পরিচিত।
আকার ও রঙ: কালমি খেজুর সাধারণত বড় আকারের এবং গাঢ় বাদামি রঙের হয়।
স্বাদ: এর স্বাদ অনেক মিষ্টি এবং একটু গাঢ়। অনেকেই এর স্বাদকে কারামেলের মতো মনে করেন।
খেজুর শক্তির একটি ভালো উৎস।
তাই খেজুর খাওয়ার সঙ্গে সঙ্গেই শরীরের ক্লান্তিভাব দূর হয়। আছে প্রচুর ভিটামিন বি, যা ভিটামিন বিসিক্স মস্তিষ্কের কার্যক্ষমতা বৃদ্ধিতে সহায়ক।
প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় রাখতে পারেন খেজুর।
আয়রনে ভরপুর খেজুর খেতে পারেন প্রতিদিন। অন্তত দুটি খেজুর যদি প্রতিদিন খান তবে অনেক রোগ কাছেও ঘেঁষবে না।
পুষ্টিবিদদের মতে, শরীরের প্রয়োজনীয় আয়রনের সবই রয়েছে খেজুরে।
আসুন জেনে নিন খেজুরের উপকারিতা–
খেজুরে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন, খনিজ, ক্যালসিয়াম ও পটাশিয়া। খেজুরে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট শরীরে রোগ প্রতিরোধের ক্ষমতা বাড়ায়।
ফাইবারও মিলবে খেজুরে। তাই এই ফল ডায়েটে রাখতে পারেন নিশ্চিন্তে।
প্রতিটি খেজুরে রয়েছে ২০ থেকে ২৫ মিলিগ্রাম ম্যাগনেসিয়াম, যা উচ্চ রক্তচাপ কমাতে সাহায্য করে।
রক্তস্বল্পতায় ভোগা রোগীরা প্রতিদিন খেজুর খেতে পারেন। একজন সুস্থ মানুষের শরীরে যতটুকু আয়রন প্রয়োজন, তার প্রায় ভাগ পূরণ করে খেজুর।
যারা চিনি খান না তারা খেজুর খেতে পারেন। চিনির বিকল্প খেজুরের রস ও গুড়।
কোষ্ঠকাঠিন্যের সমস্যায় রাতে পানিতে খেজুর ভিজিয়ে রাখুন। পর দিন সকালে খেজুর ভেজানো পানি পান করুন। দূর হবে কোষ্ঠকাঠিন্য।
খেজুরে থাকা নানা খনিজ হৃদস্পন্দনের হার ঠিক রাখতে সাহায্য করে।
খেজুরে লিউটেন ও জিক্সাথিন থাকায় তা রেটিনা ভালো রাখে।

দ্রুত ডেলিভারি
নিরাপদ পেমেন্ট
পন্য কোন অমিল পেলে
আকিব –
অসাধারণ একটা খেজুর ছিল চকলেটের মত স্বাদ